ইসরায়েলের ধারাবাহিক আগ্রাসনের মধ্যেও ইরান একদমই পিছপা হয়নি। বরং তেহরান তাদের সামরিক শক্তি ও কূটনৈতিক অবস্থান থেকে বারবার শক্ত বার্তা দিয়েছে। আন্তর্জাতিক মহলে নানা নিষেধাজ্ঞা, রাজনৈতিক চাপ— সব কিছু উপেক্ষা করেও ইরান তার নীতি ও অবস্থানে অটল থেকেছে।
তেহরান খুব ভালো করেই জানে, মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের আগ্রাসী ভূমিকা কতটা বিপজ্জনক। তাই শুরু থেকেই তারা নিজেদের প্রস্তুত করেছে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে। শুধু মুখের কথায় নয়, বাস্তবে সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, অত্যাধুনিক অস্ত্রভাণ্ডার প্রস্তুত করা, ও আঞ্চলিক মিত্রদের সাথে সমন্বয় করে তারা বারবার প্রমাণ করেছে যে, ইরান কোনো হুমকিকে হালকাভাবে নেয় না।
সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েলের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ইরান সরাসরি পাল্টা জবাবও দিয়েছে। দেশের জনগণ, সেনাবাহিনী এবং নেতৃত্ব— সবাই মিলে সম্মিলিতভাবে ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তেহরানের পক্ষ থেকে একের পর এক হুশিয়ারি এসেছে, প্রয়োজনে বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখানোর কথাও বলা হয়েছে।
ইরান বুঝে গেছে— এ লড়াই শুধু তাদের একার নয়, বরং পুরো অঞ্চলের স্বার্থ রক্ষার লড়াই। তাই ইসরায়েলের আগ্রাসনকে পাত্তা না দিয়ে তারা তাদের প্রতিরোধকে আরও শক্তিশালী করছে এবং একটাই বার্তা দিচ্ছে— অন্যায়-আগ্রাসনের জবাব দেওয়া হবেই।
0 মন্তব্যসমূহ
আশা করি আপনারা সবাই ভদ্রতা বজায় রেখে কমেন্ট করবেন আমার ব্যক্তিগত মতামত আপনার ভালো না লাগলে এড়িয়ে চলুন।
ধন্যবাদ